
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। সংগঠনের গঠনতন্ত্রের ২২(ক) ধারা মোতাবেক এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সংগঠনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ বাংলাদেশের সংগ্রামের ইতিহাসের ধারক ও বাহক—একটি ঐতিহ্যবাহী ও সুশৃঙ্খল সংগঠন। সংগঠনের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রাখা প্রত্যেক নেতা-কর্মীর নৈতিক ও সাংগঠনিক দায়িত্ব।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংগঠনের গঠনতন্ত্র, নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে যেসব নেতা-কর্মীকে পূর্বে সাময়িক বা স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছিল—তারা ভবিষ্যতে সংগঠনের গঠনতন্ত্র, নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কোনো কার্যকলাপে সম্পৃক্ত হবেন না মর্মে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই প্রেক্ষিতে, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এবং সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল ভবিষ্যতে সংগঠনের স্বার্থবিরোধী বা শৃঙ্খলাভঙ্গমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত না থাকার শর্তে সংশ্লিষ্টদের প্রতি সাধারণ ক্ষমা প্রদর্শন ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, সংগঠনের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক নির্দেশনা দিয়েছেন—সকল নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে খুনি-ফ্যাসিস্ট ও গণশত্রু ইউনুস গং-এর পদত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্তরণ ও সংগঠনের সব সাংগঠনিক কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতা-কর্মীদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ও অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
দেশপক্ষ/ এমএইচ









